আপনি চাইলে খুব সহজেই  বিকাশ থেকে ‘পেমেন্ট’ অপশনের মাধ্যমে ভর্তি ফি, মাসিক ফি, পরীক্ষার ফি ইত্যাদি যাবতীয় খরচাবলী পরিশোধ করতে পারবেন। পেমেন্ট করতে এই বাটনে ক্লিক করুন।

টাকা পাঠানোর নিয়ম :

 

মাদরাসাতুর রহমান—এর একমাত্র লেনদেন নম্বর :

 

0199 28 52 342

বিকাশ, নগদ, রকেট, উপায় একটি নম্বরেই সবকিছু রয়েছে। আপনি যে কোন একটি মাধ্যম ব্যবহার করে সহজেই টাকা পাঠাতে পারেন।

ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর এড্রেস :—

ইসলামি ব্যাংকঃ-

Account No:-     20507856700002507

Account Title:- Muhammad Masum Billah

Routing No:-    125670823

Branch Name:- Kanchpur Bus Stand Sub-Branch,Kanchpur

 

টাকা পাঠিয়ে জানানোর নিয়ম :

 

টাকা পাঠিয়ে আপনি আমাদেরকে দুইভাবে জানাতে পারেন।

 

১. ম্যানুয়ালি লেখার মাধ্যমে।

২. সরাসরি কল করার মাধ্যমে।

 

১. ম্যানুয়ালি লিখে জানাতে চাইলে আপনি মেসেঞ্জারে ‘নোটিশ’ নামক যে গ্রুপটিতে এড রয়েছেন, সরাসরি ওই গ্রুপটিতে চলে যান। গ্রুপে গিয়ে ম্যাসেজ করে আপনার নাম, রোল নম্বর ও বিভাগ লিখে যে নম্বর থেকে টাকা পাঠিয়েছেন সে নম্বরটির শেষ চার ডিজিট লিখুন।  সেই সাথে আপনি যে মাসের বেতন পাঠিয়েছেন, তাও লিখে দিবেন।  তবে এ ক্ষেত্রে কত টাকা বেতন পাঠিয়েছেন তা উল্লেখ করবেন না।  আবারও বলছি, কত টাকা ফি পাঠিয়েছেন, সেটা উল্লেখ করবেন না।

ম্যানুয়ালি মেসেজের নমুনা দেখুন—”আমি আব্দুল্লাহ, রোল : ১৫, ইফতা বিভাগ, 8890 লাস্ট নম্বর থেকে জানুয়ারী মাসের বেতন পাঠিয়েছি”

২. সরাসরি কল করেও বেতনের কথা জানাতে পারেন। এ ক্ষেত্রে ফোন দিয়ে জানানোর পর পরিচালকের এফবি আইডিতে মেসেজ দিয়ে রাখবেন।

আপনার মেসেজ পাবার পর প্রতিষ্ঠানের আইডি থেকে ‘নোটিশ’ গ্রুপে টেক্সট করে আপনার রশিদ বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

এছাড়াও ব্যক্তিগতভাবে আপনার পার্সোনাল আইডিতে রশিদের হার্ডকপির ছবি তুলে পাঠানো হবে।

 

কোন কারণে বেতন পাঠানোর এক ঘণ্টার মধ্যে রশিদ না পেলে পুনরায় যোগাযোগ করে রশিদ নিয়ে নিবেন। রশিদ ছাড়া লেনদেন গ্রহণযোগ্য নয়।

 

যে তারিখ থেকে প্রতিষ্ঠানে দরস শুরু হবে,  উক্ত তারিখ থেকে ত্রিশ দিন গণনা করে বেতন পরিশোধ করতে হবে।  তাই সকলকে প্রতি মাসের নির্ধারিত সময়েই বেতন পরিশোধ করতে হবে।

 

উল্লেখ্য যে, বেতন ছাড়াও আরও কিছু ফি  প্রযোজ্য হবে।  যেমন, প্রতি পরীক্ষার ফি ৫০০, বছর শেষে সনদ, মার্কশিট, প্রত্যয়নপত্র, পাগড়ি ইত্যাদি বাবদ ২০০০ টাকা পরিশোধ করতে হবে।  আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা ও কার্যক্রম প্রায় দশ মাসের মত চলবে। তাই যাদের আর্থিক সমস্যা রয়েছে, তারা যদি পূর্ব থেকেই অল্প অল্প করে জমিয়ে রাখি, তাহলে বছর শেষে অনুষ্ঠান বাবদ ফি পরিশোধ করতে কষ্টকর হবে না ইনশাআল্লাহ।

সেন্ড মানি করতে বিকাশ অ্যাপ দিয়ে  QR কোডটি স্ক্যান করুন। 

 

বেতন সংক্রান্ত সাধারণ জিজ্ঞাসিত কিছু প্রশ্নের উত্তর

 বেতন কোন নম্বরে পাঠাবো?

01992852342 — সারা বছর এই একটি মাত্র নম্বরে সমস্ত লেনদেন হবে। এই নম্বরটিতে বিকাশ, নগদ, রকেট, উপায় সবকিছুই রয়েছে। এটি পার্সোনাল নম্বর। নম্বরটি সেভ করে রাখবো, তাহলে লেনদেন করার জন্য বারবার নম্বর খোঁজার প্রয়োজন হবে না।

 

> 01992852342 নম্বরটিতে কী কী রয়েছে?

নম্বরটি বিকাশ, নগদ, রকেট ও উপায় অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এটি পার্সোনাল নম্বর। কাজেই আমরা খরচসহ টাকা পাঠাবো।

 

বেতন কখন পাঠাতে হবে?

প্রতি মাসের ১-৫ তারিখের মধ্যে। সর্বোচ্চ ১০ তারিখের মধ্যে পাঠিয়ে দিবো। বেতন জমিয়ে রাখবো না। এতে আপনারও যেমন পরবর্তীতে আদায় করতে অসুবিধা হবে আমাদেরও আর্থিক বিষয়গুলো শামাল দিতে কষ্টকর হয়ে যাবে।

 

কতমাস বেতন পরিশোধ করতে হবে?

যতদিন পর্যন্ত আমাদের প্রতিষ্ঠানে আপনার এন্ট্রি করা থাকবে ততদিন পর্যন্ত আপনাকে বেতন পরিশোধ করতে হবে। কাজেই কোর্স কন্টিনিউ করতে না চাইলে কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে নাম কাটিয়ে নিবেন।

উল্লেখ্য, ছুটি বা পরীক্ষার ফি এর কারণে বেতন কর্তিত হয় না।

 

ক্লাস না করলেও বেতন দিতে হবে কি?

জ্বি, ক্লাস না করলেও বেতন চালিয়ে যেতে হবে। বেতনের সম্পর্ক ক্লাসের সাথে নয়, বেতনের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠানে আপনার নাম রেজিস্ট্রি করা আছে কিনা তার উপর। কোন প্রতিষ্ঠানেই এমন করা হয় না যে, ক্লাস না করলে বেতন দিতে হবে না। বরং যতদিন উক্ত প্রতিষ্ঠানে আপনার নাম থাকবে,ততদিন বেতন পরিশোধ করে যেতে হয়। আমাদের এখানেও সেইম নিয়ম।

 

 টাকা প্রদানের রশিদ পাবো কি?

অবশ্যই। রশিদ ছাড়া লেনদেন গ্রহণযোগ্য নয়। আপনি দু’ধরনের রশিদ পাবেন। একটি ‘নোটিশ’ গ্রুপে টেক্সট আকারে দেওয়া হবে। অপরটি কাগুজে রশিদ। এটি কলম দিয়ে পূরণ করে আপনার পার্সোনাল ইনবক্সে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

কাজেই টাকা পাঠিয়ে আমাদের থেকে রশিদ বুঝে নেওয়া আপনার দায়িত্ব। সাধারণত টাকা পাঠানোর সাথে সাথে আমরা রশিদ পাঠিয়ে দিই। কখনো বিলম্ব হলে আপনি নিজ দায়িত্বে আমাদের থেকে রশিদ বুঝে নিবেন।